যে সব স্বাস্থ্যকর খাবার বেছে নেওয়ার সময় বিবেচনা করা উচিত || Health Tips ||

যে সব স্বাস্থ্যকর খাবার বেছে নেওয়ার সময় বিবেচনা করা উচিত:


আজকের এই পোস্টে কিছু স্বাস্থ্যকর খাবার নিয়ে আলোচনা করা হবে।এই রকম স্বাস্থ্য বিষয় মূলক পোস্ট দেখার জন্য আমাদের ব্লগের সাথে থাকুন।তো কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক।


যে সব স্বাস্থ্যকর খাবার বেছে নেওয়ার সময় বিবেচনা করা উচিত | Health Tips |

স্বাস্থ্যকর খাবার বেছে নেওয়ার সময়ে একেবারে বিবেচনা করা উচিত যে খাবারগুলি প্রধানত পুষ্টিকর এবং সম্মতি অনুযায়ী স্বাস্থ্যকর। তবে, কিছু খাবারের মধ্যে আমি একটি তালিকা উল্লেখ করতে পারি তা হল:

সবজি

  • লাল পেপারিকা পাউডার উপকারিতা:

  1. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রভাব
  2. লিপিড বিপাক উপর প্রভাব নিয়ন্ত্রণ
  3. ইমিউনোমোডুলেটরি প্রভাব
  4. বিরোধী বিকিরণ প্রভাব
  5. বয়স্কদের মধ্যে শেখার অক্ষমতা দূর করে।

  • স্পিনাচ / পালংশাকের ১০টি উপকারিতা:
  1. রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
  2. দেহের ওজন কমাতে সাহায্য করে।
  3. কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
  4. চোখ ভালো রাখতে সহায়তা করে।
  5. ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সহায়তা করে।
  6. দেহের ক্লান্তিভাব দূর করতে সাহায্য করে।
  7. প্রদাহ জনিত সমস্যা রোধ করতে সহায়তা করে।
  8. হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।
  9. ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কাজ করে।
  10. দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

  •  কালি প্যাপার/ গোল মরিচে ৪টি উপকারিতা:
  1. পেটে সমস্যা থাকলে নিয়মিত গোল মরিচ খান।
  2. যারা ওজন কমানোর বিভিন্ন চেষ্টা করে যাচ্ছেন তারা খাবারের তালিকায় রাখতে পারেন গোল মরিচ।
  3. ত্বককে সুন্দর রাখতে কাজ করে গোল মরিচ।
  4. গোল মরিচে থাকে পিপারাইন নামক উপাদান। এই উপাদান মস্তিষ্কের জন্য খুবই ভালো।
  • ব্রোকলি ৪টি উপকারিতা:
  1. ত্বক সুন্দর করে।
  2. ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
  3. লেবুর দ্বিগুণ ও আলুর সাত গুণ ভিটামিন সি ব্রোকলিতে।
  4. ক্যানসার প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
  5. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
  6. গ্যাসট্রাইটিস প্রতিরোধ করে।
  7. বয়স ঠেকাতে সহায়তা করে।

  • টমেটো এর উপকারিতা-
টমেটোর পুষ্টিগুন নানাবিধ যেমন খনিজ পদার্থ, আঁশ, খাদ্যশক্তি, আমিষ, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ক্যারোটিন,ভিটামিন বি-১, ভিটামিন বি-২ ও শর্করা ইত্যাদি। 

  • ক্যারাট/গাজর এর উপকারিতা-
ভিটামিন এ সমৃদ্ধ পুষ্টিকর সবজি। তাছাড়া এতে ক্যালসিয়াম, লৌহ, ফসফরাস, শ্বেতসার এবং অন্যান্য ভিটামিন যথেষ্ট পরিমাণে রয়েছে।

  • মিষ্টি আলুর ৫টি উপকারিতা:
  1. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় 
  2. দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়
  3. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে 
  4. হজমে সহায়ক
  5. ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে 
  •  কলিফ্লাওয়ার/ ফুলকপি-
ফুলকপিতে রয়েছে ভিটামিন 'বি', 'সি', 'কে', ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম ও জিংক। একটি মাঝারি আকারের ফুলকপি রয়েছে শক্তি-২৫ কিলো ক্যালরি, কার্বোহাইড্রেট-৪.৯৭ গ্রাম , প্রোটিন-১.৯২ গ্রাম , ফ্যাট-০.২৮ , আঁশ-২ গ্রাম, ফোলেট-০.৫৭ মাইক্রোগ্রাম, নিয়াসিন-০.৫০ মাইক্রোগ্রাম, থায়ামিন-০.০৫ , প্যানথানিক এসিড-০.৬৬৭ মাইকোগ্রাম।

ইত্যাদি স্বাস্থ্যকর সবজি হিসাবে পরিচিত।

ফল

  •  কিশমিশের ৭টি উপকারিতা:

  1. হজমশক্তি বাড়ায়: ভেজানো কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। 
  2. আয়রন সমৃদ্ধ: আয়রনের খুব ভালো উৎস কিশমিশ। হৃদরোগে জন্য উপকারি।
  3. হাড়ে পুষ্টি যোগায়।
  4. অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ।
  5. ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
  6. দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে।
  7. ত্বকে পুষ্টি যোগায়

  • আপেলের ১০টি উপকারিতা:

  1. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
  2. লিভার সুস্থ থাকে।
  3. ডায়ারিয়া এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। 
  4. ওজন কমাতে সাহায্য করে। 
  5. হার্ট ভালো রাখে।
  6. গলস্টোন সারাতে সাহায্য করে।
  7. কোলেস্টেরল কমায়।
  8. ডায়াবেটিসের সমস্যা কমায়।
  9. সাদা ঝকঝকে দাঁত।
  10. ক্যান্সার দূর করে।

  • পেয়ারা এর ৪টি উপকারিতা:

  1. ওজন কমাতে কাজ করে। 
  2. হার্ট সুস্থ রাখে। 
  3. ডায়াবেটিস রোগীর জন্য উপকারী। 
  4. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। 

  • আঙ্গুরের ৫টি উপকারিতা:

  1. বাড়ে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা।
  2. ভালো রাখে চোখ।
  3. প্রচুর পটাশিয়াম।
  4. সমাধান করে ত্বকের সমস্যার।
  5. অ্যান্টি অক্সিডেন্টে ভরপুর।

  • পেঁপের উপকারিতা-

এই ফলের ১০০ গ্রামে ৩৯ ক্যালরি থাকে। প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন এ,বি,সি,ডি আছে পেঁপেতে। এছাড়া পটাশিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম ও অ্যালবুমিন এনজাইম থাকে পেঁপেতে। পেঁপে অনেক রোগ সারাতে কার্যকর।

  • গুলাব/গোলাপজাম এর উপকারিতা-

টক মিষ্টি স্বাদের এই ফলে প্রচুর ভিটামিন সি ছাড়াও রয়েছে ভিটামিন বি১, বি২, ক্যারোটিন এবং ক্যালসিয়াম। একটি গোলাপজামে প্রায় ৪০ কিলো ক্যালরি খাদ্যশক্তি থাকে।

  • লেমন/লেবুর উপকারিতা-

লেবুতে ভরপুর মাত্রায় ফাইবার ও অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট থাকে। লেবু জল নিয়ম করে খেলে এতে থাকা ফাইবারের কারণে পেটভার হয়ে থাকে। তখন অন্য কিছু খাওয়ার ইচ্ছে কমে যায়, তা ছাড়া এই পানীয় বিপাকহার বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। তাই সব মিলিয়ে ওজন ঝরাতে এই পানীয় বেশ কার্যকর।

  • জাম এর ৭টি উপকারিতা:

  1. হজমে সাহায্য করে।
  2. মুখের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে
  3. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
  4. রক্তের জন্য ভালো
  5. ওজন কমাতে সাহায্য করে
  6. ত্বকের জন্য ভালো 
  7. ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারি

  • লিচুর উপকারিতা-

লিচুতে রয়েছে এসকরবিক অ্যাসিড, ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। ফলে এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। রক্তে শ্বেতকণিকার কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে শরীরে বাইরের কোনো ক্ষতিকারক জীবাণু প্রবেশ করতে বাধা দেয়। লিচুতে লিচিট্যানিন নামক ভাইরাস বিরোধী উপাদান আছে, যা ভাইরাস ছড়াতে বাধা দেয়।

  • জলপাই এর উপকারিতা-

জলপাই প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে। সর্দি, জ্বর ইত্যাদি দূরে থাকে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।  

  • বানানা/কলার উপকারিতা-

কলা প্রচুর পরিমাণে ফাইবার বা আঁশ ও শর্করাসমৃদ্ধ। কলা খেলে পেট ভরা ভরা লাগে, খিদেও কমে যায়। ফলে প্রয়োজনের অতিরিক্ত খাওয়া কমে এবং ওজন বাড়তে পারে না। এ ছাড়া কলা আমাদের রক্তে চিনির পরিমাণ কমিয়ে ফেলে এবং ইনসুলিন হরমোনের প্রতি শরীরের সংবেদনশীলতা বাড়ায়। 

  • কমলা লেবুর উপকারিতা-

কমলা লেবুতে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার, পটাশিয়াম, কোলিন ও ভিটামিন সি রয়েছে। যার সব গুলোই হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে যেমন সোডিয়াম কম খাওয়া প্রয়োজন, তেমনই প্রয়োজন শরীরে পটাশিয়ামের মাত্রা বাড়ানো। কমলা লেবুতে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। 

  • মুসাম্বি লেবুর উপকারিতা-

ভিটামিন-সি -র দুর্দান্ত উৎস মুসাম্বি লেবু। ফলে এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে তুলতে অত্যন্ত সহায়ক। সর্দি, কাশি, ফ্লু বা অন্যান্য ব্যাকটেরিয়া ঘটিত রোগ থেকে শরীরকে সুরক্ষিত রাখে এই ফল। 

  • তরমুজ এর উপকারিতা-

গ্রীষ্মকালীন এই ফলের রস আমাদের ত্বকের পানিশূন্যতা দূর করে। তরমুজে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন এ, বি, সি। ভিটামিন এ শুধু ত্বক নয়, চোখ, চুল, নখ, দাঁতসহ সব অঙ্গের পুষ্টির জন্য খুবই জরুরি। গ্রীষ্মকালীন এই ফলে পানি রয়েছে শতকরা প্রায় ৯৩-৯৫ ভাগ। 

  • অনারস এর উপকারিতা -

আনারস আমাদের হজমশক্তি বৃদ্ধি করতে বেশ কার্যকরী। আনারসে রয়েছে ব্রোমেলিন, যা আমাদের হজমশক্তিকে উন্নত করতে সাহায্য করে। বদহজম বা হজমজনিত যে কোনো সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে প্রতিদিন আনারস খাওয়া অত্যন্ত জরুরি।

ইত্যাদি স্বাস্থ্যকর ফল হিসাবে বিখ্যাত।


মাছ

  • সালমন মাছের উপকারিতা:
মাছ শরীরের নিরাময়, হাড়ের স্বাস্থ্য এবং পেশী ভরের জন্য প্রয়োজনীয়। দৈনিক খাবারে ২০ থেকে ৩০ গ্রাম প্রোটিন সরবরাহ করা উচিত, সেক্ষেত্রে স্যালমনের প্রতি ১০০ গ্রামে রয়েছে ২২ থেকে ২৫ গ্রাম প্রোটিন, যা দৈনিক চাহিদা মেটায়। ভিটামিন সমৃদ্ধ : স্যালমনে থাকা প্রচুর ভিটামিন শরীরের শক্তি উৎপাদন করে ও হার্ট ভালো রাখে।
  • ট্রাউট মাছের উপকারিতা:
ট্রাউটের স্বাস্থ্য উপকারিতা বৈচিত্র্যময়, এটি একটি স্বাস্থ্যকর, সুষম খাদ্য যোগ করার জন্য এটি একটি দুর্দান্ত বিকল্প। এই মাছটি শুধুমাত্র প্রোটিনের একটি চমৎকার উৎস নয়, এতে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, নিয়াসিন, ভিটামিন বি৬ এবং বি১২, ফসফরাস এবং সেলেনিয়ামও রয়েছে।
  • সার্ডিন মাছের উপকারিতা:
সার্ডিন খাওয়া প্রতিদিনের পরিপূরক গ্রহণের মতো, কারণ এতে ওমেগা -3 ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। সার্ডিনগুলিরও দুর্দান্ত স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে এবং বলা হয় যে তারা অন্যান্য মাছের চেয়ে নিরাপদ কারণ এতে পারদের মতো নিম্ন স্তরের টক্সিন থাকে। 
  • টুনা মাছের উপকারিতা:
টিনজাত টুনাতে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডস মস্তিষ্ক ও চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সহায়তা করে। এটা প্রদাহ ও চোখের শুষ্কতার সমস্যাও কমায়। টিনজাত তেলে সংরক্ষণ করা টুনা মাছের তুলনায় পানিতে সংরক্ষিত টুনায় বেশি প্রোটিন ও স্বাদ বেশি থাকলেও তেলে সংরক্ষিত টুনায় ক্যালরি ও চর্বি থাকে বলে ওজন বাড়ায়।

হ্যালিবুট, ম্যাকারেল, ইত্যাদি সামুদ্রিক মাছ স্বাস্থ্যকর মাছ হিসাবে পরিচিত। 

  • ছোট মাছের উপকারিতা:
  1. স্মৃতিশক্তি বাড়াতে ছোট মাছের মাথা খেতে পারেন।
  2. ছোট মাছে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে।
  3. হাড় মজবুত হবে।

তেল

  • অলিভ অয়েল এর উপকারিতা:

  1. মস্তিষ্কের জন্য।
  2. উচ্চ রক্তচাপ কমায়।
  3. হাড় শক্ত করার জন্য।
  4. মুখের জন্য।
  5. ক্যানসারের চিকিৎসার ক্ষেত্রে।
  6. কোলেস্টেরল কমায়।
  7. জ্বলনের জন্য।
  8. চুলের জন্য।
  9. ওজন কমানো।

  • কোকোনাট অয়েল এর উপকারিতা:

নারকেল তেলে রয়েছে পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, কপার, আয়রন, ভিটামিন বি সহ একাধিক জরুরি উপাদান। এমনকী এই তেল হল অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদানের ভাণ্ডার। তাই এই তেল ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে শরীরের ঢাল হয়ে উঠতে পারে। শুধু তাই নয়, এতে মজুত থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য উদ্ধারের কাজেও সিদ্ধহস্ত।

  •  আড়ং অয়েল এর উপকারিতা:

অ্যারোমা থেরাপির প্রধান উপাদান এসেনশিয়াল অয়েল। একে অলটারনেটিভ মেডিসিনও বলা হয়। প্ল্যান্ট এক্সট্রাক্ট অর্থাৎ গাছের ফুল, পাতা, মূলের নির্যাস ব্যবহারে তৈরি হয় এই তেল। সুবাস বিলিয়ে সুস্বাস্থ্য রক্ষায় ভূমিকা রাখে এই বেনিফিট অয়েল। মন এবং শরীর—দুইকেই প্রভাবিত করার ক্ষমতা থাকার কারণে শখ নয়, প্রয়োজনে পরিণত হয়েছে।

  • সানফ অয়েল / (মৌরি বীজ তেল) এর উপকারিতা:
  1. বদহজম এবং হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়
  2. মাসিক ঋতুচক্র সহজ করে
  3. একটি স্বাস্থ্যকর লিম্ফ্যাটিক সিস্টেমকে সমর্থন করে
  4. ছোটখাটো ত্বকের জ্বালা শান্ত করে


  • সূর্যমুখী অয়েলের উপকারিতা:

ব্রংকাইটিসের সমস্যা থাকলেও কিন্তু ভালো কাজ করে এই সূর্যমুখীর তেল। সর্দি, কাশি, কফের সমস্যা থাকলেও খুব ভালো কাজে দেয় এই তেল। ক্যানসার প্রতিরোধে- সূর্যমুখীর তেলে যেমন ভিটামিন - এ থাকে তেমনই থাকে ক্যারটিনয়েডস। আর এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কিন্তু ক্যানসার কোশের বাড়বাড়ন্তকে আটকে দেয়।

 ইত্যাদি স্বাস্থ্যকর তেল হিসাবে বিখ্যাত। 


এই খাবারগুলি প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, এবং অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান প্রদান করে এবং আপনার শরীরের প্রতিটি অংশের সমতুল্য পরিমাণ সরবরাহ করে।

Related Post:

1.দুধে হলুদ মিশিয়ে খাওয়ার প্রধান ১০ টি উপকারীতা

2.ত্বক উজ্জ্বল রাখার ৮টি উপায়

3.সুস্বাস্থ্যের অধিকারি হতে সকাল বেলায় জরুরি ৬টি সুঅভ্যাস


Post a Comment

Previous Post Next Post